(১৭৯) হিউস্টনের একটি রাত rabinujaan.blogspot.com

 (১৭৯)   হিউস্টনের  একটি রাত 

rabinujaan.blogspot.com

 সৃঞ্জনীর হিউস্টনের  ডাইরির নির্বাচিত অংশ পূর্বে প্রকাশিত 

১৪৬- সরনী (১ম পর্ব ) ১৪৭ পরম্পরা (২য় পর্ব ) ১৪৮ মেলবন্ধন (৩য়  পর্ব ) 
১৪৯ সন্ধিক্ষণ  (৪ র্থ ) ১৫০ অনুভূতির বহুগামিতা (৫ম পর্ব ) 
১৫১ অসুখ  (৬ ষ্ঠ পর্ব ) ১৫৩ সংকট কাহারে কয় (৭ম পর্ব )
১৫৪ অন্ধজনে দেহ আলো (৮ম পর্ব)

১৫৫ প্রেমহীনতা কি সামাজিক ব্যাধি (৯ম পর্ব)         


        কখন যে আলোচনার মোড়টা ঘুরে গিয়ে বেদের যুগে প্রবেশ করলো, বেশ কিছুক্ষন চলার পর সেটা অনিন্দ্যের খেয়াল হলো। কিন্তু সৃঞ্জনী একটানা নন স্টপ  বলেই যাচ্ছে। প্রসঙ্গত,     হিউস্টনের বাড়িতে  মাঝেমাঝেই আন্তর্জাতিক     সম্মেলন বসে,   প্রায় প্রত্যেক শনিবার।

         অভারতীয়দের ধারণা, ভারতের প্রাচীন ইতিহাস শুধুমাত্র দড়ির উপর খেলা দেখানো, রাজা-মহারাজা , সাপুড়ে, ওঝা, জাদুবিদ্যা  ইত্যাদির লোমহর্ষক, অলীক  কাহিনীর মধ্যে সীমাবদ্ধ। এই ধারণার জগদ্দল পাথর সরানোর জন্য সৃঞ্জনী বহু আগে থেকেই  বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির রিসার্চ পেপার থেকে শুরু করে দেশ বিদেশের বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও পন্ডিতদের লেখাগুলিকে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করে একটা দলিল রচনা করার কাজে অনেকটা নিজেকে  এগিয়ে রেখেছিলো /     
       য়ুরোপীয়দের মধ্যে ভারতবর্ষ সম্পর্কে দীর্ঘদিন থেকে লালন পালন করা এক কাল্পনিক হাস্যকর ধারণা গেথে ছিল ।  তাকে  রূপ দেবার প্রধান কারিগর গ্রিস দেশ, যেটা সারা মহাদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল।  বনে থাকা অর্দ্ধ উলঙ্গ দার্শনিক আর ধন সম্পত্তিতে পুরিপূর্ণ , জাদুবিদ্যা ও  অবাস্তব ঘটনার সমারোহ  এই উপমহাদেশটা। এই গ্রীস দেশের সম্রাট ভারতের সীমান্তবর্তী ছোট্ট রাজ্য জয় করে  এখনো ইতিহাসে বিশাল জয়ের নায়ক হিসাবে পূজিত হয় এবং পাশাপাশি ভারতবর্ষকে এক অন্ধকারের দেশ হিসাবে পরিচয় করায় গোটা পৃথিবীর কাছে।  এর পুরোটাই  লেখনী আর উদ্দেশ্যমূলক  প্রচারের  কারসাজি।  এবার সৃঞ্জনীর বিশ্লেষণ  এই  মনগড়া ঐতিহাসিকদের রচনার বিরুদ্ধে। 

      সেই গল্পের ফানুসটা এই প্রথমবার ফেটে গেলো য়ুরোপীয় পন্ডিতদের আর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দৌলতে। উন্মোচিত  হলো একদা  না জানা  সমৃদ্ধ এক সংস্কৃতির  খাজনা, যাকে সারা বিশ্ব পেল সংস্কৃত সাহিত্য ও ভারতবর্ষের  প্রাচীন দর্শনের  মধ্যে দিয়ে। 
     পাশ্চাত্যের যেসব বুদ্ধিজীবী ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল তাদের জীবনধারার নিৰ্জীবিতায় তারা আজ ভারতীয় দর্শনের মহীরুহের তলায় নিবিড় শান্তিতে এখনো বিরাজ করছেন।  আজ আমেরিকা, য়ুরোপ তো এই সংস্কৃতির  বাহক হয়ে গেছে, অন্তত ভারতীয়দের থেকে। খবর নিয়ে তোমরা দেখ গির্জা সংস্কৃতি  আত্মগোপন  করছে বেদান্তের বিশাল হৃদয়ে, এই বলে সৃঞ্জনী একটু থামলেন।  
        জার্মান অরিজিন সার্জে  বলে উঠলো রাত্রি হতে অনেক দেরী, তুমি চালিয়ে যাও।  প্রয়োজনে আমরা রাত্রিতে থেকে যাব।  সার্জের বক্তব্যের সাথে সবাই একমত।      
       সৃঞ্জনী এবার বলল প্রাচীন যুগে যাবার আগে একটু বলতে ইচ্ছা করছে সারা বিশ্বের নজর কিভাবে ভারতীয় সংস্কৃতি কেড়ে নিয়ে গেল। মূলধন বিনিয়োগ সেখানেই হয়, যেখানে বিনিয়োগের পরিবর্তে অতিরিক্ত কিছু পাওয়া যায়। একতরফা পাশ্চাত্যের  জাগতিক মূল্যবোধের ধকলে সকাল-সন্ধ্যায় ক্লান্ত পথিক নিজের কাছেই উত্তরদায়িনী হয়ে উঠেছিল, দেহটাকে না হয় চালিয়ে নেওয়া যাবে  কিন্তু মনটাকে কোথায় দুদন্ড  শান্তি  দেব ? যেই জানতে পারলো, সেথায়  পাওয়া যাবে মনের আনন্দ নিকেতন।  শুরু হলো অন্বেষণ, ভারতীয় দর্শনের পাতায়। সঙ্গে সঙ্গে প্রশ্ন এলো ভাষা যেখানে মাধ্যম সেখানে তাকে না জানলে প্রবেশ করবো কি ভাবে। 
        ১৮৩৫ সাল,  ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ভারতে রাজত্ব করছে।  মেকলে সাহেব, তিনি একাধারে  ঐতিহাসিক এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও তার সাথে সাথে ভারতের অভ্যন্তরীন  সংস্কারের ক্ষেত্রে একজন অগ্রণী সংস্কারক, যিনি ভারতীয় গুরুকুলের শিক্ষার উগ্র সমালোচক আর শিক্ষাকে উৎপাদনের পঞ্চম উপাদান হিসাবে ভারতে ইন্ট্রোডিউস করানোর পূর্বসূরী।  এহেন মানুষটি,  ভারতীয়দের জ্ঞানের বহর দেখে বেশ হতবাক হয়েই গেলেন।  এই সম্পদকে লুটে নেওয়া যায়না,  আগুনেও পোড়ানো যায় না। তাহলে এই জ্ঞানের দরজা খুলে দেওয়া হোক এবং তার  জন্য চাই অনুবাদক এবং অবশ্যিই সেটা হবে ইংরেজিতে।  
          
         ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অর্থ  লগ্নি করলো, জার্মান পণ্ডিত মাক্সমুলার,  যিনি সংস্কৃত জানতেন, ওনাকে এই কাজটা দেওয়া হয় এবং বেদের সংহিতার কাজটির  ইংরেজি  অনুবাদ পণ্ডিত গ্রিফিতকে দিয়ে করানো হয়।  

        তুলাদণ্ডের একপাশে বেদ এবং ভারতীয় দর্শন আর অপরপাশে খ্রিস্টান ধর্মকে চাপিয়ে যেই দেখলো ভারতীয় দর্শনের পাল্লা ভারী, তখনিই য়ুরোপীয় সমাজের  চারদিকে হৈ হৈ রব উঠে গেলো।  বৃদ্ধত্যের ওজনভেদে  বেদের   বেশী ওজন, তাকে যদি একটু কম বৃদ্ধ দেখানো হয় তাহলে খ্রিস্টধর্ম কোথায় গিয়ে দাঁড়াচ্ছে তার পরিমাপ নিয়ে রক্ষণশীল য়ুরোপীয় সমাজ ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়লো।  মাঝখান দিয়ে মাক্সমুলার সাহেব পড়লেন বিপদে। যাইহোক,  বেদের বয়স ভাঙিয়ে মাত্র ১৫০০ বছরের বড় যিশুখ্রিস্টের থেকে এটি প্রকাশ করে কোনমতে  পার পেলেন। কাজের কাজ বিশেষ হলোনা।  

        বুঝতেই পারছো, এই বিশ্ব ব্রম্হ্মান্ড সৃষ্টির  ক্রেডিটটা কার একাউন্টে যাবে এই নিয়ে টানা পোড়েন। যার ভাগ্য শিকে ছিড়বে, সে তখন তার আজ্ঞাবাহীদের নিজের মতো করে বোঝাতে  পারবে।  শুধুই নগদ ভাঙ্গানোর খেলা। 

        যে কথা না বললে নয়, এতবড় একটা প্রাণবন্ত চিত্রনাট্য তার ইনপুট ডাটা সংগ্রহ করাটা নেহাতই  সহজ কাজ নয়, অন্তত এত বড়ো একটা দেশ থেকে আর কতিপয় কিছু ব্রাহ্মণদের কাছ  থেকে যাঁরা বংশ পরম্পরায় এই বেদকে শ্রুতি থেকে ভাষায় রূপান্তর ঘটিয়ে যত্ন করে রেখে দিয়েছিলেন। অবশ্যিই তার মাধ্যমটা ছিল সংস্কৃত। 
        যথারীতি পাণ্ডুলিপি সংগ্রহের কাজ শুরু হোল, কন্যাকুমারী থেকে কাশ্মীর আবার পূর্ব ভারত থেকে পশ্চিম ভারত পর্যন্ত। সংগ্রহীত  পাণ্ডুলিপির বিষয়বস্তুর এক অসম্ভব  ঐকতান সারা বিশ্বের নজর কাড়লো। অথচ সুদূর সেই কাশ্মীরের ব্রাহ্মণ পন্ডিতের  সাথে কন্যাকুমারীর পন্ডিতদের ইহজন্মে কোনো সাক্ষাৎ ঘটে নি আবার  গুজরাটের পন্ডিতদের সাথে আসামের পন্ডিতদের কোন সম্পর্ক পূর্বে গড়ে  উঠেনি কিন্তু মাক্সমুলার ও তার টীম মেম্বাররা বিষয়বস্তুতে  কোন অমিল খুঁজে পাননি। 
       
         অক্সফোর্ড প্রেসে শুরু হল ছাপানোর কাজ। মাক্সমুলারকে প্রুফ রিডিং ও করতে হয় নি।  ছাপা দেখে উচ্চারণ করে ব্রাহ্মণরা বলে দিচ্ছেন কোথায় ভুল আছে।  বেদের বিপুলতার একটু ইঙ্গিত দিলে বোঝা যাবে সেদিনের মানুষগুলি কোন হাইটের প্রণিপাত করেছিল বেদকে রক্ষা করতে।  শুধু মাত্র ৩০,০০০ লাইন ছিল ঋগ্বেদের সংহিতাতে। তাছাড়া, অন্যান্য বেদ ছিল।  পাঁচভাবে বেদকে মুখস্ত করতে হতো। 
        এবার আসাযাক, বেতনভুক অভারতীয় ঐতিহাসিকদের ইতিহাসকে টেম্পারিং করার পিছনে শাসকের অবদানের কাহিনী। ব্রিটিশদের উদ্দেশ্য ছিল  তাদের নগ্ন শোষণকে ধামাচাপা দেবার জন্য ভারত তথা বিশ্ববাসীর কাছে এটাই তুলে ধরা যে, ব্রিটিশ আমলে ভারতবাসী কত সুখে আছে আর পূর্ববর্তী ভারতীয় রাজ-রাজারা ভীষণ  অত্যাচারী ছিল।  নির্ধারিত চিত্রনাট্যকে ব্যবহারিক রূপ দিতে নেমে পড়লেন ঐতিহাসিকরা।  

        যেসব সম্রাটরা ভারতের ভৌগলিক সীমারেখাকে পার করে তাদের কীর্তিকে অমর করেছে এবং সে সময়ে বহু বৈদেশিক পর্যটক ভারতে এসেছেন ও প্রত্যক্ষ করেছেন সেই সময়কার শাসনব্যবস্থা ও প্রজাপালনকে, সেই সম্রাটদের বাদ দিয়ে যে অধিকসংখ্যক রাজাদের রাজত্বে ভারতীয়রা ভীষণ কষ্টে থাকতো, সে গুলিকে যারপরনাই অতিরঞ্জিত করে ইতিহাসের সম্পাদনা  করেছেন। এটাই শাসকের ইতিহাস।  শাসক এখানে ইতিহাসের প্রকাশকের ভূমিকায় অবতীর্ন হয়। 

        ডাক্তারের কাছে রুগী গেলে যেমন রুগীর বর্তমান পরিস্থিতির জন্য পূর্ব ইতিহাস জানতে চায়, সেরকম একটি রাষ্ট্রের বর্তমান চেহারাটার পিছনে যে ক্রমবিবর্তনটি আছে সেটা জানাটা বিশেষ প্রয়োজন, তার মধ্যেই অধিকাংশ সময় উত্তরটা লুকানো থাকে । তাই শাসকেরা সব সময়ে চায়, সেগুলিকে বাদ দিতে অথবা তাকে বিকৃত করতে। 

        প্রত্যেক বিষয়েরই একটা স্ট্রাকচার আছে।  ইতিহাসের ক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম নেই। সত্যনিষ্ঠ পাঠক যদি চায় রাজহাঁসের মতো জল মেশানো দুধের থেকে জলটা আলাদা করে পান করবে, তাহলে সেটা যেমন সম্ভব ঠিক তেমনি ইতিহাসের থেকে জল সরানোও সম্ভব।  আমরা পরবর্তী সংখ্যায় সেই স্ট্রাকচার ও তার ডাটা ইনপুট এবং তাকে কিভাবে এনালাইসিস করলে ইপ্সিত রেজাল্ট পাওয়া যাবে সেই নিয়ে আলোচনা  করবো ০০০০০০০০
 
ক্রমশঃ 
ব্লগার -রবীন মজুমদার 
তারিখ - ২৮/১১/২৩
কলিকাতা 
২৮/১১/২০২৩ পর্যন্ত   ১৭৯ টি  ব্লগ পোস্ট করা  হয়েছে 

আত্মদর্শনমূলক ব্লগ - 

  • ওপারের সংগীত 
  • ঐকতান 
  • সভ্যতার নামে  প্রহসন 
  • নাড়ী ছেড়ার গান 
  • আত্মত্যাগ কখনো কখনো আত্মহত্যার সামিল হয় 
  • দলিতের সভ্যাভিমান 
  • একটি প্রান্তিক মানুষের মৃত্যু সভা 
  • ২১শে ফেব্রুয়ারীর মূল্যবোধ  (১৫২)
নিছক প্রেমের গল্প -
  • বনবিতান 
জীবনের সংগ্রামের পাশাপাশি  মানুষের সংগ্রামের কথা   -
  • চে গুয়েভারা দ্য রেভলিউশনারী আইকন অল দ্য টাইম ( ৪টি পর্বে )
পৌরাণিক - বিশ্লেষণমূলক  
  • আমি মহাভারতের পৃথা (১৭টি পর্বে )
  • ব্যাসদেবের জীবনের অপ্রকাশিত ঘটনা 
  • মহাভারতের রাজনীতি ও নারীদের নীরব বলিদান (৬ টি পর্বে )
  • মহাভারতের যাজ্ঞসেনী (৪৬টি পর্বে )
নগর দর্পন -
  • ধর্ম ও শাসক 
  • সমাজের রাজন্যবর্গ 
  • হালচাল 
  • সহাবস্থান 
  • নারদের মর্তে ভ্রমণ ( ১৮+৬=২৪ টি পর্বে )
  • মনীষীরা কি আজকের রাজনীতির কাঁচামাল 
  • ক্ষুদ্র আমি তুচ্ছ নই এই সুন্দর ভুবনে 
  • রজ্জুতে সর্প দর্শন 
  •  কুরুক্ষেত্রে  একটি  বিনিদ্র রাত (১-৪ পর্ব )
নিছক প্রেমের গল্প -
  • বনবিতান 
দর্শন, ইতিহাস ও রাজনীতি  আশ্রিত   ব্লগ -
  • অহংকারের রসায়ন (৮টি পর্ব - এখনো চলছে )
  • আসা আর যাওয়া 
  • সংঘর্ষ 
  • উত্তর মীমাংসা 
  • আগামী 
  • আমরা বাস করি আনন্দে 
  • সৃষ্টির মুলে দন্দ্ব 
  • অখন্ড যখন খণ্ডিত হয় 
  • কোথায় পাব তারে 
  • গোলক ধাঁধা 
  • চির যৌবনা 
  • রূপ ও স্বরূপের লুকোচুরি 
  • একটি অক্ষরের গল্প 
  • মহাভারতের যাজ্ঞসেনী (৪৫ টি পর্বে -এখনো চলবে )
  • সরণি 
  • পরম্পরা 
  • মেলবন্ধন 
  • সন্ধিক্ষণ 
  •  অনুভূতির বহুগামিতা
  • অসুখ 
  •  সংকট কারে কয় 
  • অন্ধজনে দেহ আলো   
  • প্রেমহীনতা কি  সামাজিক ব্যাধি  
  • ১৬২ হিউস্টনের  ডাইরি (১০ তম পর্ব )
  • ১৬৩   রাম কি এখনও  বনবাসে আছেন ?
  • ১৬৪ হ রে ক রে ক  ম বা (১)
  • ১৬৫ এক্সটেন্ডেড মহাভারত 
  • ১৬৬  স্মাইল রিপ্লেসমেন্ট প্রজেক্ট (১ম )
  • ১৬৭  হাসির  পুনঃস্থাপন (২) 
  • ১৬৮ আমাকে দেখুন 
  • ১৬৯  বিয়ে কি নারীর  নিরাপত্তার না শোষনের পাকাপাকি হাতিয়ার ?
  • ১৭০ আর কত গুন থাকলে তাকে  জাতীয় নায়ক  বলা যায়  
  • ১৭১  ভাবমূর্তির রকম ফের-
  • ১৭২  জাতের নামে বজ্জাতি (আই ওপেনার )
  • ১৭৩ কুরুক্ষেত্রে  একটি  বিনিদ্র রাত (৫ম  পর্ব )
  • ১৭৪ রঙ্গমঞ্চের ওপারে 
  •  ১৭৫  কেন এ ছদ্মবেশ -
  • ১৭৬ কেন এই হিংসাদ্বেষ
  • ১৭৭  নফরত কি দুনিয়া -
  • ১৭৮  মিথ্যার বেসাতি আর একরাশ অলীক ধারণা  (প্রথম পর্ব )  
  • ১৭৯  হিউস্টনের  একটি রাত 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

(২৩১) মানুষ থেকে নক্ষত্রে উত্তরণ

(২৩৩) একটি ফোঁড়ার জন্মবৃত্তান্ত -

(২৬৯) রবি সৃষ্টির বৈচিত্রতা (প্রথম নিবেদন )