সন্ধিক্ষণ (১৪৯) মেলবন্ধন-এর পর। .... নিরঞ্জন বসু, সৃঞ্জনীর মেসোমশাই, রিটার্ড ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ার, যাদবপুর ইউনিভার্সিটির ছাত্র, মেকান লিমিটেডে তার চাকুরী জীবন শেষ করেছেন আজ থেকে প্রায় নয় বছর আগে। ৭০ দশকের অতিবাম রাজনীতির সমর্থক এবং তাত্ত্বিক নেতাও বটে। এতক্ষন ধরে তাদের মাসিমার সাথে অনিন্দ্য আর সৃঞ্জনীর তথ্য সমৃদ্ধ গুরু গম্ভীর আলোচনাটা ভীষণ আগ্রহ সহকারে শুনছিলেন। কখন যেন তার স্মৃতির পাতাগুলি আচমকাই দমকা হাওয়ায় আন্দোলিত হয়ে উঠলো। সেখানে একে একে সেই ফেলে আসা দিনগুলি ভাসতে লাগলো। নিরঞ্জন বাবু সেই আবেগের তাড়নায় ফেলে আসা দিনগুলির টুকরো টুকরো স্মৃতিগুলিকে হিউস্টনের সৃঞ্জনীদের বাড়ির ড্রইং রুমের টেবিলে নিয়ে এসে ফেললেন। দেখো বাপু , আমার মনে হয়, আবেগ সর্বস্য যৌবন শুধু যৌনতার আকাঙ্খার জন্ম দেয় না সে আবার দিনবদলের পিতৃত্বের দাবিদার। সেই আবেগই ...